কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।