0112241733051495bdplus24.png
Loading...

মাল্টিমিডিয়া


বাংলাদেশ

French Open
বাংলাদেশ
ভারতকে বুঝতে হবে, এটা শেখ হাসিনার বাংলাদেশ নয়: আসিফ নজরুল
35

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনকে নিরাপত্তা দিতে ভারত সরকার ব্যর্থ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। তিনি ভারত সরকারের এই ব্যর্থতার নিন্দা জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ভারতকে বুঝতে হবে, এটা শেখ হাসিনার বাংলাদেশ নয়। গতকাল সোমবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে আসিফ নজরুল এসব কথা বলেন। গতকাল আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গণে ঢুকে হামলা চালানো হয়। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ তুলে হিন্দুত্ববাদী সংগঠন হিন্দু সংঘর্ষ সমিতিসহ কয়েকটি সংগঠনের সমর্থকেরা এই হামলা চালান। একই দিন মুম্বাইয়ের বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের কাছাকাছি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (ভিএইচপি) আয়োজনে কয়েক শ লোক বিক্ষোভ করেন। হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি হলো ভিএইচপির সহযোগী সংগঠন। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আগরতলার ঘটনাকে ‘দুঃখজনক’ উল্লেখ করে বিবৃতি দিয়েছে। তারা বলেছে, কূটনৈতিক ও কনস্যুলার সম্পত্তি কোনো অবস্থাতেই লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয়। নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং দেশটির (ভারত) অন্যান্য স্থানে বাংলাদেশের উপ ও সহকারী হাইকমিশনের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করার জন্য ভারত সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে। তবে আগরতলার হামলার বিষয়টি পূর্বপরিকল্পিত উল্লেখ করে নিন্দা ও কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামলার ঘটনা বাংলাদেশ সরকারকে গভীরভাবে ক্ষুব্ধ করেছে। ঘটনাপ্রবাহ দেখে এটা প্রমাণিত হয়েছে যে হামলাটি পূর্বপরিকল্পিত। এ ঘটনা কূটনৈতিক সম্পর্কবিষয়ক ভিয়েনা সনদের লঙ্ঘন। আগরতলার ঘটনা নিয়ে ফেসবুক পোস্টে আসিফ নজরুল বলেন, আজকে ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন তছনছ করা হয়েছে। বাংলাদেশের পতাকায় অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি নামে একটি সংগঠনের সদস্যরা এই ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে। আসিফ নজরুল তাঁর পোস্টে প্রশ্ন রাখেন, এই ঘটনা ‘মুসলিম সংঘর্ষ সমিতি’ নামের কোনো সংগঠন বাংলাদেশে করলে কেমন আক্রমণাত্মক প্রচারণায় মেতে উঠত ভারত? আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে ভারতের মাটিতে বাংলাদেশের সহকারী হাইকিমিশনকে পরিপূর্ণ নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব ভারতীয় সরকারের বলে ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করেন আসিফ নজরুল। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তারা (ভারতীয় সরকার) এটি করতে ব্যর্থ হয়েছে। এই ব্যর্থতার নিন্দা জানান তিনি। বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যেরও নিন্দা জানান আসিফ নজরুল। এ প্রসঙ্গে তিনি তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে যা ঘটে, সংখ্যালঘু ও দলিত সম্প্রদায়ের ওপর, এর জন্য বরং উল্টো ভারতের (এবং মমতার) লজ্জিত হওয়া উচিত। বাংলাদেশে শান্তিসেনা পাঠাতে জাতিসংঘের কাছে আরজি জানাতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি গতকাল আহ্বান জানান মমতা। পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার অধিবেশনে তিনি এই আহ্বান জানান। ভারতকে উদ্দেশ করে আসিফ নজরুল লিখেছেন, ‘...আমরা সমমর্যাদা আর সমানাধিকার ভিত্তিক বন্ধুত্বে বিশ্বাসী।’ আসিফ নজরুল আরও লিখেছেন, শেখ হাসিনার সরকার বিনা ভোটে ক্ষমতায় থাকার লোভে ভারত তোষণনীতিতে বিশ্বাসী ছিল। তবে ভারতকে বুঝতে হবে, এটা শেখ হাসিনার বাংলাদেশ নয়। এই বাংলাদেশ স্বাধীন, সার্বভৌম ও আত্মমর্যাদাশীল। এই বাংলাদেশ নির্ভীক একটি তরুণ সম্প্রদায়ের।

বিনোদন

French Open
বিনোদন
চৈতন্য–সবিতার বিয়েকে ঘিরে নাগার্জুনের আবেগঘন পোস্ট
15

‘সবি আর চৈতন্যকে একসঙ্গে এক সুন্দর অধ্যায় শুরু করতে দেখা আমার জন্য অত্যন্ত বিশেষ এবং আবেগঘন মুহূর্ত। আমার প্রিয় “চায়”-কে শুভেচ্ছা, আর প্রিয় সবিতাকে আমাদের পরিবারে স্বাগত জানাই। আপনি অনেক আগেই আমাদের জীবনে অনেক আনন্দ নিয়ে এসেছেন।’ ছেলে নাগা চৈতন্যর সঙ্গে সবিতা ধুলিপালার বিয়েকে ঘিরে এই আবেগভরা পোস্টটি লিখেছেন দক্ষিণি তারকা নাগার্জুন। এই পোস্টের সঙ্গে নাগা-সবিতার বিয়ের একগুচ্ছ রঙিন ছবি সবার সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন তিনি।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।

বাণিজ্য

French Open
বাণিজ্য
আইপিএলের মেগা নিলামে নাম লেখানো কে এই ইতালিয়ান ক্রিকেটার
24

কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।

বিনোদন

French Open
বিনোদন
চৈতন্য–সবিতার বিয়েকে ঘিরে নাগার্জুনের আবেগঘন পোস্ট
15

‘সবি আর চৈতন্যকে একসঙ্গে এক সুন্দর অধ্যায় শুরু করতে দেখা আমার জন্য অত্যন্ত বিশেষ এবং আবেগঘন মুহূর্ত। আমার প্রিয় “চায়”-কে শুভেচ্ছা, আর প্রিয় সবিতাকে আমাদের পরিবারে স্বাগত জানাই। আপনি অনেক আগেই আমাদের জীবনে অনেক আনন্দ নিয়ে এসেছেন।’ ছেলে নাগা চৈতন্যর সঙ্গে সবিতা ধুলিপালার বিয়েকে ঘিরে এই আবেগভরা পোস্টটি লিখেছেন দক্ষিণি তারকা নাগার্জুন। এই পোস্টের সঙ্গে নাগা-সবিতার বিয়ের একগুচ্ছ রঙিন ছবি সবার সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন তিনি।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।