0112241733051495bdplus24.png
Loading...

বিনোদন


জেলা
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার মামলার এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর নাম চন্দন দাস। তিনি চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালি সেবক কলোনির বাসিন্দা। গতকাল বুধবার রাতে কিশোরগঞ্জের ভৈরব থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সেখানে রেলস্টেশনের পাশে মেথরপট্টিতে শ্বশুরবাড়িতে যাওয়ার পথে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ বলছে, আইনজীবী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি চন্দন। তিনি কিরিচ হাতে আইনজীবীকে কুপিয়েছিলেন। ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহীন মিয়া আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রথম আলোকে বলেন, ‘চন্দন রেলস্টেশনে ঘোরাঘুরি করছিলেন। রাতে তাঁর শ্বশুরবাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই খবর পেয়ে তাঁকে আমরা গ্রেপ্তার করি। তাঁকে চট্টগ্রামে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’ চট্টগ্রাম নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) কাজী তারেক আজিজ প্রথম আলোকে বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে খবর পেয়ে পুলিশ ভৈরব থেকে চন্দনকে গ্রেপ্তার করে। আইনজীবী হত্যার ভিডিওতে কমলা রঙের গেঞ্জি আর কালো প্যান্ট পরা ছিলেন চন্দন। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর হওয়াকে কেন্দ্র করে গত ২৬ নভেম্বর আদালত প্রাঙ্গণে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় আইনজীবী সাইফুল ইসলামকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় সাইফুলের বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। এ ছাড়া পুলিশের ওপর হামলা, কাজে বাধাদান এবং আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের ওপর হামলা, ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও পাঁচটি মামলা হয়। ৬ মামলায় গ্রেপ্তার হন ৪০ জন। তাঁদের মধ্যে হত্যায় জড়িত অভিযোগে ১০ জন গ্রেপ্তার রয়েছেন। গত সোমবার পুলিশের ওপর হামলা ও কাজে বাধাদানের মামলায় গ্রেপ্তার দুই আসামির জন্য ওকালতনামা দিলে আইনজীবীদের বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করেন অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর সরকারি কৌঁসুলি নেজাম উদ্দিন।

বিশ্ব
‘সবি আর চৈতন্যকে একসঙ্গে এক সুন্দর অধ্যায় শুরু করতে দেখা আমার জন্য অত্যন্ত বিশেষ এবং আবেগঘন মুহূর্ত। আমার প্রিয় “চায়”-কে শুভেচ্ছা, আর প্রিয় সবিতাকে আমাদের পরিবারে স্বাগত জানাই। আপনি অনেক আগেই আমাদের জীবনে অনেক আনন্দ নিয়ে এসেছেন।’ ছেলে নাগা চৈতন্যর সঙ্গে সবিতা ধুলিপালার বিয়েকে ঘিরে এই আবেগভরা পোস্টটি লিখেছেন দক্ষিণি তারকা নাগার্জুন। এই পোস্টের সঙ্গে নাগা-সবিতার বিয়ের একগুচ্ছ রঙিন ছবি সবার সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন তিনি।কাঞ্জিভরমে দক্ষিণি কনে রূপে সেজে উঠেছিলেন শোভিতা। গা–ভর্তি সোনার অলংকার আর মাথায় ফুল দিয়ে লম্বা বিনুনিতে এ দিন অপরূপা হয়ে উঠেছিলেন তিনি। জানা গেছে, মা আর দাদির সাবেকি দক্ষিণি অলংকারে সেজে উঠেছিলেন অভিনেত্রী। চৈতন্যের পরনে ছিল সাদা রঙের ঐতিহ্যবাহী ‘পঞ্চা’, সঙ্গে কুর্তা। গলায় ছিল লাল পাড়ের ওড়না। হায়দরাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে এই তারকা জুটির বিয়ের আসর বসেছিল। ১৯৭৬ সালে এই স্টুডিওটি নাগা চৈতন্যর দাদু আক্কেনি নাগেশ্বর রাও নির্মাণ করেছিলেন। তাই আক্কেনি পরিবার বিয়ের জন্য এই বিশেষ স্থানটি বেছে নিয়েছিল। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তাঁরা। নাগা-সবিতার বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হতে আট ঘণ্টা সময় লেগেছিল। এদিন তাঁদের বিয়েকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। নাগার পরিবার থেকে দক্ষিণি সিনেমা দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।