0201251735807594appweb-logo.png
Loading...

হলিউডকে পেছনে ফেলে সেরা অ্যানিমেশন সিনেমা ‘নে ঝা টু’


  • 0112241733050992facebook.png
  • 0112241733051074icon-linkedin.png
  • 0112241733051118icon-twitter.png
  • 0312241733211435icon-instagram.png
  • 0312241733211479icon-youtube.png

যে অ্যানিমেশন সিনেমাটি সব রেকর্ড ভেঙেচুরে বক্স অফিসে নতুন উদাহরণ তৈরি করেছে, সেটা যুক্তরাষ্ট্রে খুব কম হলেই চলছে। তবু চীনের সিনেমা ‘নে ঝা টু’ মুক্তির মাত্র চার সপ্তাহে আয় করেছে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার।

ছবি: ‘নে ঝা টু’ সিনেমার দৃশ্য (সংগৃহীত)

এই অঙ্ক শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, সেটা এখনই অনুমান করা কঠিন। তবে যেভাবে নে ঝা টুর দিকে ঝুঁকেছে দর্শক, তাতে আরও অনেক রেকর্ড ভাঙাগড়া হবে, সেটা বলাই বাহুল্য।

চীনা নববর্ষ উপলক্ষে নে ঝা টু মুক্তি পায় গত ২৯ জানুয়ারি। প্রথম তিন দিনেই আয় করে প্রায় দেড় শ মিলিয়ন ডলার। সিনেমা হলে হুমড়ি খেয়ে পড়ে দর্শক, টিকিট নিয়ে কাড়াকাড়ি পড়ে যায়। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, মাঝরাতের শোগুলোতেও ঝুলছে হাউসফুল নোটিশ। বৈশ্বিক বাজারের সাহায্য ছাড়াই শুধু চীনের ৮০ হাজার স্ক্রিন থেকে, মাত্র চার সপ্তাহে সিনেমাটি আয় করেছে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার।

শিগগিরই প্রথম অ্যানিমেশন সিনেমা হিসেবে ২ বিলিয়ন পেরিয়ে যাবে জিয়াওজি পরিচালিত নে ঝা টু। এই সাফল্যে ভর করে এরই মধ্যে ইতিহাসের সেরা ব্যবসাসফল অ্যানিমেশন সিনেমার খেতাব অর্জন করল নে ঝা টু। এর আগে এই অর্জন ছিল গত বছর মুক্তি পাওয়া ‘ইনসাইড আউট টু’র ঘরে। এটি আয় করেছিল ১ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার। ফলে অ্যানিমেশন সিনেমার ক্ষেত্রে এবার হলিউডকে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেল চীনের ইন্ডাস্ট্রি।

নে ঝা টু তৈরি হয়েছে চীনা পৌরাণিক কাহিনির ওপর ভিত্তি করে। সঙ্গে রয়েছে সামাজিক ন্যায়বিচারের মতো সমসাময়িক বিষয়ও, যা আকৃষ্ট করেছে তরুণ প্রজন্মকে। চীনের দর্শক সাধারণত নিজেদের সংস্কৃতির গল্প দেখতে বেশি পছন্দ করে। তবে এক দশক ধরে হলিউডের বড় বাজার তৈরি হয়েছে চীনে।

চীনের বাজারে হলিউডের ব্যাপক জনপ্রিয়তার সঙ্গে সঙ্গে অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল স্থানীয় সিনেমাগুলো। নে ঝা টুর এই সাফল্যের পর নিজেদের কনটেন্ট নিয়ে ফের আশাবাদী চীনের প্রযোজকেরা।



Leave a comment


Please note, comments must be approved before they are published

View all comments